অধ্যায়: হজ্জ ও উমরা
পরিচ্ছেদ: হাজীদের জন্য পঠিতব্য দোয়া সমূহ
৩৩৬. হাজ্জ বা উমরায় তালবিয়া পাঠের নিয়ম
لَبَّيْكَ اللَّهُمَّ لَبَّيْكَ، لَبَّيْكَ لَا شَرِيكَ لَكَ لَبَّيْكَ، إِنَّ الْحَمْدَ، وَالنِّعْمَةَ، لَكَ وَالْمُلْكَ، لَا شَرِيكَ لَكَ
لَبَّيْكَ اَللّٰهُمَّ لَبَّيْكَ، لَبَّيْكَ لَا شَرِيْكَ لَكَ لَبَّيْكَ، اِنَّ الْحَمْدَ، وَالنِّعْمَةَ، لَكَ وَالْمُلْكَ، لَا شَرِيْكَ لَكَ
লাব্বাইকাল্লা-হুম্মা লাব্বাইক, লাব্বাইকা লা শারীকা লাকা লাব্বাইক। ইন্নাল-হামদা ওয়ান-নি‘মাতা লাকা ওয়াল মুলক, লা শারীকা লাক
আমি হাজির! হে আল্লাহ্, আমি হাজির! আমি হাজির! তোমার কোনও অংশীদার নেই; আমি হাজির! প্রশংসা, অনুগ্রহ ও রাজত্ব-সবই তোমার! তোমার কোনও অংশীদার নেই।
ইবনু উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, 'আমি আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ)-কে মাথার চুল একসঙ্গে জড়ো করে এ তালবিয়া পাঠ করতে শুনেছি- (দোয়াটি উপরে উল্লেখিত হয়েছে) তিনি এর চেয়ে বেশি শব্দ উচ্চারণ করেননি।
৩৩৭. হাজরে আসওয়াদে পোঁছে তাকবীর পাঠ
ইবনু আব্বাস (রাঃ) থেকে বর্ণিত, আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ) উটের পিঠে চড়ে বাইতুল্লাহ তাওয়াফ করেছেন। হাজরে আসওয়াদের কাছে এসে, তিনি নিজের হাতের একটি বস্তু দিয়ে এর দিকে ইশারা করে তাকবীর পাঠ করেছেন।
৩৩৮. রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মাঝখানে দোয়া
رَبَّنَا اٰتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَّفِي الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّقِنَا عَذَابَ النَّارِ
رَبَّنَا اٰتِنَا فِي الدُّنْيَا حَسَنَةً وَّفِي الْاٰخِرَةِ حَسَنَةً وَّقِنَا عَذَابَ النَّارِ
রব্বানা আ-তিনা ফিদ্দুনিয়া হাসানাতাওঁ ওয়াফিল আ-খিরাতি হাসানাতাওঁ ওয়াক্বিনা ‘আযা-বান্না-র
হে আমাদের রব! আমাদেরকে দুনিয়ায় কল্যাণ দাও, আখিরাতেও কল্যাণ দাও, আর আমাদেরকে জাহান্নামের শাস্তি থেকে বাঁচাও।
আবদুল্লাহ ইবনুস সাইব (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ)-কে দু' রুকনের মাঝখানে এ দোয়া পড়তে শুনেছি- (দোয়াটি উপরে উল্লেখিত হয়েছে)