৮৮৬. কাবার দিকে মুখ করে পঠিতব্য দোয়া
সাফা পাহাড়ে ওঠে বায়তুল্লাহর দিকে মুখ করে দাঁড়াতে হবে এবং আল্লাহর একত্ববাদ, বড়ত্ব ও প্রশংসার ঘােষণা দিয়ে বলতে হবে -
لَا إِلَهَ إِلَّا اللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، لَهُ الْمُلْكُ وَلَهُ الْحَمْدُ يُحْيِي وَيُمِيْتُ وَهَوُ عَلَى كُلِّ شَيْءٍ قَدِيْرٌ، لَا إِلَهَ إِلَّا اَللَّهُ وَحْدَهُ لَا شَرِيْكَ لَهُ، أَنْجَزَ وَعْدَهُ، وَنَصَرَ عَبْدَهُ، وَهَزَمَ الْأَحْزَابَ وَحْدَةُ.
লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহদাহু লা- শারীকা লাহু। লাহুল মুলকু ওয়ালাহুল হামদু ইউহ-য়ি ওয়া ইউমিতু ওয়াহুয়া ‘আলা- কুল্লি শাইয়িন ক্বাদীর, লা- ইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াহ্দাহু লা- শারীকা লাহু, আনজাযা ওয়া’দাহু, ওয়া নাছারা ‘আব্দাহু, ওয়া হাযামাল আহ্যা-বা ওয়াহদাহ্।
আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনাে ইলাহ নেই, তিনি এক। তাঁর কোনাে অংশীদার নেই। রাজত্ব তাঁরই। প্রশংসাও তাঁর। তিনিই জীবন দান করেন এবং তিনিই মৃত্যু দান করেন। তিনি সকল বিষয়ের ওপর ক্ষমতাবান। আল্লাহ ব্যতীত সত্য কোনাে ইলাহ নেই, তিনি এক। তার কোনাে শরিক নেই। তিনি তার অঙ্গীকার পূর্ণ করেছেন, ও তাঁর বান্দাকে সাহায্য করেছেন এবং একাই শত্রুদেরকে পরাজিত করেছেন।
এ সম্পর্কিত আরও দোয়া পড়ুনঃ
জামরায় পাথর নিক্ষেপের সময় তাকবীর পাঠ
তওয়াফ কালে দুই রুকনের মাঝে
মুযদালিফায় বা আল-মাশআরুল হারামে যিক্র
হাজরে আসওয়াদে পোঁছে তাকবীর পাঠ
রুকনে ইয়ামানি ও হাজরে আসওয়াদের মাঝখানে দোয়া
হাজরে আসওয়াদের কাছে আসলে তাকবীর বলা
কা’বা দর্শনের সময়
জামারায় পাথর ছুড়ার পর
হজ্জ সফরের সময় বিদায়ী দোয়া
হজ্জের নিয়তকালে
হজ্জ এর মধ্যে দোয়া
মাশ‘আরুল হারাম তথা মুযদালিফায় যিক্র