৭১৮. নবী (ﷺ)-যা চেয়েছেন তার অনুরূপ দোয়া

اَللَّهُمَّ إِنَّا نَسْأَلُكَ مِنْ خَيْرِ مَا سَأَلَكَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ وَنَعُوذُ بِكَ مِنْ شَرِّ مَا اسْتَعَاذَ بِكَ مِنْهُ نَبِيُّكَ مُحَمَّدٌ وَأَنْتَ الْمُسْتَعَانُ وَعَلَيْكَ الْبَلَاغُ وَلَا حَوْلَ وَلَا قُوَّةَ إِلَّا بِاللَّهِ

আল্লা-হুম্মা ইন্না নাস’আলুকা মিন খইরি মা- সাআলাকা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন ওয়া নাউ’যুবিকা মিন শার্‌রি মাস্‌তাআ-‘যা বিকা মিনহু নাবিয়্যুকা মুহাম্মাদুন ওয়া আন্‌তাল মুস্‌তা‘আ-নু ওয়া ‘আলাইকাল বালা-‘গ ওয়ালা- হাওলা ওয়ালা- ক্বুওয়্যাতা ইল্লা- বিল্লা-হ

অনুবাদ

হে আল্লাহ্‌! আমরা তোমার কাছে সেই কল্যাণ চাই, যা তোমার কাছে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) চেয়েছেন; তোমার কাছে সেই অনিষ্ট থেকে আশ্রয় চাই, যা থেকে তোমার নবী মুহাম্মাদ (ﷺ) আশ্রয় চেয়েছেন; কেবল তোমার কাছেই আশ্রয় পাওয়া যায়, (বার্তা) পৌঁছে দেওয়াই তোমার কাজ৷ আল্লাহ্‌ ছাড়া কারও কোনও শক্তি-সামর্থ্য নেই।

আবু উমামা (রাঃ) থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, (একবার) আল্লাহ্‌র রাসূল (ﷺ) অনেক দোয়া করেন, যার কিছুই আমরা মুখস্থ করতে পারিনি। আমরা বলি, হে আল্লাহ্‌র রাসূল (ﷺ) আপনি অনেক দোয়া করলেন, কিন্তু আমরা তো এর কিছুই মুখস্থ করতে পারিনি! তখন নবী (ﷺ) বলেন, আমি কি তোমাদের এমন কিছু বলে দেবো না, যাতে এর সব কিছুই অন্তর্ভুক্ত থাকবে? (সেটি হলো) তুমি বলবে - (দোয়াটি উপরে উল্লেখিত হয়েছে)

রেফারেন্সহাসান (আশ-শাওকানী)। তুহফাতুয যাকেরীনঃ ৪৮৯

সেটিংস

বর্তমান ভাষা