১৮৭. সানার দোয়া #৩
اَللَّهُمَّ بَاعِدْ بَيْنِيْ وَبَيْنَ خَطَايَايَ كَمَا بَاعَدْتَ بَيْنَ الْمَشْرِقِ وَالْمَغْرِبِ، اَللَّهُمَّ نَقِّنِيْ مِنَ الْخَطَايَا كَمَا يُنَقَّى الثَّوْبُ الْأَبْيَضُ مِنَ الدَّنَسِ، اَللَّهُمَّ اغْسِلْ خَطَايَايَ بِالْمَاءِ وَالثَّلْجِ وَالْبَرَدِ
আল্লা-হুম্মা, বা-‘ইদ বাইনী ওয়া বাইনা খাত্বা-ইয়া-ইয়া কামা- বা-‘আদ্তা বাইনাল মাশরিক্বি ওয়াল মাগরিব। আল্লা-হুম্মা, নাক্কিনী মিনাল খাতা-ইয়া কামা- ইউনাক্কাস সাওবুল আব্ইয়াদু মিনাদ দানাস। আল্লা-হুম্মাগ্সিল খাতা-ইয়া-ইয়া বিলমা-ই ওয়াছ ছাল্জি ওয়াল বারাদ
হে আল্লাহ্, আপনি দূরত্ব সৃষ্টি করে দিন আমার ও আমার পাপের মধ্যে যেমন দূরত্ব আপনি রেখেছেন পূর্ব ও পশ্চিমের মধ্যে (আমাকে সকল প্রকার পাপ থেকে শত যোজন দূরে থাকার তাওফীক প্রদান করুন)। হে আল্লাহ্, আপনি আমাকে পরিচ্ছন্ন ও পবিত্র করুন পাপ থেকে, যেমনভাবে পরিচ্ছন্ন করা হয় ধবধবে সাদা কাপড়কে ময়লা থেকে। হে আল্লাহ্ আপনি ধৌত করুন আমার পাপরাশী পানি, বরফ এবং তুষার-শিলা দ্বারা (আমার হৃদয়কে পাপমুক্তি ও অনন্ত প্রশান্তি প্রদান করুন)।
আবু হুরাইরা (রাঃ) বলেন, রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) সালাতে দাঁড়িয়ে তাকবীরে তাহরীমার পরে কিরাআতের করার আগে অল্প সময় চুপ করে থাকতেন। আমি বললাম: হে আল্লাহ্র রাসূল (ﷺ), আমার পিতামাতা আপনার জন্য কুরবান হোক, আপনি তাকবীরে তাহরীমা ও কিরাআতের মধ্যবর্তী সময়ে নীরব থাকেন, এ সময়ে আপনি কী বলেন? তিনি (ﷺ) বললেন, আমি এ সময়ে বলি: (উপরের বাক্যগুলো)