পরিচ্ছেদ: হিজামার জন্য উত্তম দিন সোম, মঙ্গল ও বৃহস্পতিবার
১৫৭
ইবন উমর (রাঃ) থেকে বর্ণিত। রাসূলুল্লাহ (ﷺ) বলেছেন, ...আল্লাহর বরকত লাভের আশায় তোমরা বৃহস্পতিবার হিজামা করাও এবং এ ব্যাপারে বুধ, শুক্র, শনি ও রবিবার বেছে নেওয়া থেকে বিরত থাকো। সোম ও মঙ্গলবারে হিজামা করাও, কেননা তা সেই দিন যেদিন আল্লাহ আইউব (আ.)-কে রোগ থেকে মুক্তি দান করেন। আর বুধবার তাঁকে রোগাক্রান্ত করেন। আর কুষ্ঠ ও শ্বেত (ধবল) রোগ বুধবারের দিন কিংবা রাতেই শুরু হয়। [সুনান ইবনে মাজাহ, (তাওহীদ পাবলিকেশন্স) হা/৩৪৮৭, ৩৪৮৮; সানাদ হাসান]মনে রাখবেন রাসূলুল্লাহ (ﷺ) হিজামা করেছেন মাসের বিভিন্ন সময়ে। যেমন: হজ্জের সময়, চন্দ্র মাসের প্রথমে। কারণ তিনি মাথা ব্যথ্যায় আক্রান্ত হয়েছিলেন। এতে বুঝা যায় প্রয়োজনে যে কোনো সময় হিজামা করা যায়। হিজামা (Cupping) থেকে বিরত থাকা। দুর্বল করা অসুস্থতা, হায়েজ, অন্তসত্তা, নেফাস এবং দুর্বল শরীরের অধিকারীদেরকে হিজামা করা থেকে বিরত থাকা উচিত।