১০১. নাফস ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে পানাহ চাওয়া
সকালে (বা বিকালে) বলবে,
اَللَّهُمَّ عَالِمَ الْغَيْبِ وَالشَّهَادَةِ فَاطِرَ السَّمَوَاتِ وَالْأَرْضِ، رَبَّ كُلِّ شَيْءٍ وَمَلِيكَهُ، أَشْهَدُ أَنْ لَا إِلَهَ إِلَّا أَنْتَ، أَعُوْذُ بِكَ مِنْ شَرِّ نَفْسِي، وَمِنْ شَرِّ الشَّيْطَانِ وَشِرْكِهِ ، وَأَنْ أَقْتَرِفَ عَلَى نَفْسِي سُوْءًا، أَوْ أَجُرَّهُ إِلَى مُسْلِمٍ
নাফস ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে পানাহ চাওয়া উচ্চারণ
আল্লা-হুম্মা ‘আ-লিমাল গাইবি ওয়াশ্শাহা-দাতি ফা-ত্বিরাস সামা-ওয়া-তি ওয়াল আরদ্বি, রব্বা কুল্লি শাই’ইন ওয়া মালীকাহু, আশহাদু আল-লা ইলা-হা ইল্লা আনতা। আ‘উযু বিকা মিন শাররি নাফ্সী ওয়া মিন শাররিশ শাইত্বা-নি ওয়া-শিরকিহী, ওয়া আন আক্বতারিফা ‘আলা নাফ্সী সূওআন আউ আজুররাহূ ইলা- মুসলিম
নাফস ও শয়তানের অনিষ্ট থেকে পানাহ চাওয়া অনুবাদ
হে আল্লাহ্, আপনি গোপন (গায়েব) ও প্রকাশ্য সকল জ্ঞানের অধিকারী, আসমান ও জমিনের সৃষ্টিকর্তা, সকল কিছুর প্রভু ও মালিক, আমি সাক্ষ্য প্রদান করছি যে, আপনি ছাড়া কোনো প্রকৃত মাবুদ নেই। আমি আপনার আশ্রয় গ্রহণ করছি আমার নিজের অকল্যাণ থেকে এবং শয়তানের অকল্যাণ ও তার শিরক থেকে। আমি আপনার আশ্রয় চাচ্ছি, আমি এমন কোনো কর্ম যেন না করি যাতে আমার নিজের কোনো ক্ষতি বা অমঙ্গল হয়, অথবা কোনো মুসলমানের জীবনে ক্ষতি বা অমঙ্গল বয়ে আনে।
আবু বকর (রাঃ) রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ)-কে বলেন, আমাকে এমন কিছু শিখিয়ে দিন যা আমি সকালে ও সন্ধ্যায় বলব। তখন তিনি তাকে উপরের দোয়াটি সকালে, সন্ধ্যায় ও বিছানায় শোয়ার পরে বলতে নির্দেশ দেন।”