৮২৫. ক্ষমা প্রার্থনা ও তাওবা করা
রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আরও বলেন, যে ব্যক্তি বলবে -
أَسْتَغْفِرُ اللَّهَ الْعَظِيمَ الَّذِي لَا إِلَهَ إِلَّا هُوَ الْحَيُّ الْقَيُّومُ وَأَتُوبُ إِلَيهِ
আস্তাগফিরুল্লা-হাল ‘আযীমাল্লাযী লা- ইলা-হা ইল্লা- হুয়াল হাইয়্যুল ক্বায়্যূমু ওয়া আতূবু ইলাইহি
আমি মহামহিম আল্লাহ্র নিকট ক্ষমা চাই, যিনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই, তিনি চিরস্থায়ী, সর্বসত্তার ধারক। আর আমি তাঁরই নিকট তাওবা করছি।
আল্লাহ্ তাকে মাফ করে দিবেন যদিও সে যুদ্ধক্ষেত্র থেকে পলায়নকারী হয়।” [১] রাসূলুল্লাহ্ (ﷺ) আরও বলেন, “রব একজন বান্দার সবচেয়ে বেশি নিকটবর্তী হয় রাতের শেষ প্রান্তে, সুতরাং যদি তুমি সে সময়ে আল্লাহ্র যিক্রকারীদের অন্তর্ভুক্ত হতে সক্ষম হও, তবে তা-ই হও।” [২] তিনি (ﷺ) আরও বলেন, “একজন বান্দা তার রবের সবচেয়ে কাছে তখনই থাকে, যখন সে সিজদায় যায়, সুতরাং তোমরা তখন বেশি বেশি করে দোয়া করো।” [৩] তিনি (ﷺ) আরও বলেন, “নিশ্চয় আমার অন্তরেও ঢাকনা এসে পড়ে, আর আমি দৈনিক আল্লাহ্র কাছে একশত বার ক্ষমা প্রার্থনা করি।” [৪]
এ সম্পর্কিত আরও দোয়া পড়ুনঃ
অন্তরকে পাপ কাজ থেকে বাঁচিয়ে রাখার দোয়া
খুশির সংবাদ পেলে
নবী (ﷺ)-এর উপর দরূদ পাঠের ফযীলত
অশুভ লক্ষণ গ্রহণকে অপছন্দ করে দোয়া
দুষ্ট শয়তানদের ষড়যন্ত্র প্রতিহত করতে যা বলবে
কেউ দোয়া চাইলে কি বলতে হবে?
পশু যবেহ বা নাহর করার সময় যা বলবে
আল্লাহ্ যা দ্বারা দাজ্জাল থেকে হেফাযত করবেন
দুঃখ-কষ্টের সময় পঠিতব্য দোয়া
একটি অতীব সুন্দর দু'আ বা যিকির
কামনা-বাসনার ক্ষতি থেকে বাঁচার দোয়া
দুরুদ পাঠের ফযীলত