পরিচ্ছেদ: সুন্নাহ থেকে
০৪. আবু দাউদ : ৭৭৫
أَعُوذُ بِاللَّهِ السَّمِيْعِ الْعَلِيْمِ مِنَ الشَّيطَانِ الرَّجِيمِ مِنْ هَمْزِهِ وَنَفْخِهِ وَنَفْثِهِ
আ’উযু বিল্লাহিস সামি’ইল ‘আলিম মিনাশ শাইত্বনির রাজীম মিন হামঝিহি ওয়া নাফখিহি ওয়া নাফছিহি
আমি সর্বশ্রোতা সর্বজ্ঞানী আল্লাহর কাছে আশ্রয় চাই বিতাড়িত শয়তান থেকে এবং তার প্রলোভন ও ফুঁ থেকে।
১০. বুখারি : ৩৩৭১
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ كُلِّ شَيْطَانٍ وَهَامَّةٍ، وَمِنْ كُلِّ عَيْنٍ لَّامَّةٍ
আউযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি মিন কুল্লি শাইতানিওঁয়া হা-ম্মাহ্, ওয়ামিন কুল্লি ‘আইনিল্লা-ম্মাহ্
আল্লাহর চূড়ান্ত বাক্যসমূহের আশ্রয় চাচ্ছি, প্রত্যেক শয়তান, ক্ষতিকারক প্রাণী ও কীটপতঙ্গ এবং প্রত্যেক হিংসুটে চোখ থেকে (তোমাদের নিরাপদ রাখুন)!
১৬. মুসলিম : ২৭০৮
أَعُوذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ كُلِّهِنَّ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ
আ‘ঊযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তা-ম্মাতি কুল্লি-হিন্না মিন শাররি মা খালাক্বা
আল্লাহ্র পরিপূর্ণ কালেমাসমূহের ওসিলায় আমি তাঁর নিকট তাঁর সৃষ্টির ক্ষতি থেকে আশ্রয় চাই।
২২. আহমাদ : ১৫৪৬১
أَعُوذُ بِوَجْهِ اللَّهِ الْكَرِيْمِ وَبِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّاتِ الَّتِي لَا يُجَاوِزُهُنَّ بَرٌّ وَلَا فَاجِرٌ مِنْ شَرِّ مَا خَلَقَ، وَبَرَأَ وَذَرَأَ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَنْزِلُ مِنَ السَّمَاءِ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَعْرُجُ فيهَا، وَمِنْ شَرِّ مَا ذَرَأَ فِي الْأَرْضِ، وَمِنْ شَرِّ مَا يَخْرُجُ مِنْهَا، وَمِنْ شَرِّ فِتَنِ اللَّيْلِ وَالنَّهَارِ، وَمِنْ شَرِّ كُلِّ طَارِقٍ إِلاَّ طَارِقًا يَطْرُقُ بِخَيْرٍ يَا رَحْمَنُ
আ‘ঊযু বি ওয়াজহিল্লাহিল কারিম ওয়া বিকালিমা-তিল্লা-হিত্-তা-ম্মা-তিল্লাতী লা ইয়ুজাউইযুহুন্না বাররুন ওয়ালা ফা-জিরুম মিন শাররি মা খালাক্বা, ওয়া বারা’আ, ওয়া যারা’আ, ওয়ামিন শাররি মা ইয়ানযিলু মিনাস্ সামা-য়ি, ওয়ামিন শাররি মা যারাআ ফিল আরদ্বি, ওয়ামিন শাররি মা ইয়াখরুজু মিনহা, ওয়ামিন শাররি ফিতানিল-লাইলি ওয়ান-নাহা-রি, ওয়ামিন শাররি কুল্লি ত্বা-রিকিন ইল্লা ত্বা-রিকান ইয়াত্বরুকু বিখাইরিন, ইয়া রহ্মান।
আমি আল্লাহ্র সম্মানিত চেহারা এবং ঐ সকল পরিপূর্ণ বাণীসমূহের সাহায্যে আশ্রয় চাই যা কোনো সৎলোক বা অসৎলোক অতিক্রম করতে পারে না- আল্লাহ যা সৃষ্টি করেছেন, অস্তিত্বে এনেছেন এবং তৈরি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, আসমান থেকে যা নেমে আসে তার অনিষ্ট থেকে, যা আকাশে উঠে তার অনিষ্ট থেকে, যা পৃথিবীতে তিনি সৃষ্টি করেছেন তার অনিষ্ট থেকে, যা পৃথিবী থেকে বেরিয়ে আসে তার অনিষ্ট থেকে, দিনে-রাতে সংঘটিত ফেতনার অনিষ্ট থেকে, আর রাত্রিবেলা হঠাৎ করে আগত অনিষ্ট থেকে, তবে রাতে আগত যে বিষয় কল্যাণ নিয়ে আসে তা ব্যতীত; হে দয়াময়!
২৮. আবূ দাউদ : ৫০৮৮
৩ বার বলবে,
بِسْمِ اللَّهِ الَّذِي لَا يَضُرُّ مَعَ اسْمِهِ شَيْءٌ فِي الْأَرْضِ وَلَا فِي السَّمَاءِ وَهُوَ السَّمِيعُ الْعَلِيمُ
বিস্মিল্লা-হিল্লাযী লা ইয়াদ্বুররু মা‘আস্মিহী শাইউন ফিল্ আরদ্বি ওয়ালা ফিস্ সামা-ই, ওয়াহুয়াস্ সামী‘উল ‘আলীম
আল্লাহ্র নামে; যাঁর নামের সাথে আসমান ও যমীনে কোনো কিছুই ক্ষতি করতে পারে না। আর তিনি সর্বশ্রোতা, মহাজ্ঞানী।
৩৪. আবূ দাঊদ : ৩৮৯৩
بِسْمِ اللَّهِ، أَعُوْذُ بِكَلِمَاتِ اللَّهِ التَّامَّةِ مِنْ غَضَبِهِ وَعِقَابِهِ وَشَرِّ عِبَادِهِ، وَمِنْ هَمَزَاتِ الشَّيَاطِيْنِ وَأَنْ يَحْضُرُوْنِ
বিসমিল্লাহ্, আ‘ঊযু বিকালিমা-তিল্লা-হিত তাম্মাতি (তাম্মা-তি) মিন ‘গাদ্বাবিহী ওয়া ‘ইক্বাবিহী ওয়া (মিন) শার্রি ‘ইবাদিহী, ওয়া মিন হামাঝা-তিশ শায়া-তীনি ওয়া আন ইয়া’হদ্বুরূন।
আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি আল্লাহর পরিপূর্ণ বাক্যাবলির, তাঁর গযব-ক্রোধ থেকে, তার শাস্তি থেকে, তাঁর সৃষ্টির অকল্যাণ থেকে, শয়তানের তাড়না বা প্ররোচনা থেকে এবং আমার কাছে তাদের উপস্থিতি থেকে।
৪০. তিরমিযী : ৩৫৮৮
৩ বার বিসমিল্লাহ বলবে, তারপর নিচের দোয়াটি ৭ বার বলবে,
أَعُوْذُ بِاللّٰهِ وَقُدْرَتِهِ مِنْ شَرِّ مَا أَجِدُ وَأُحَاذِرُ
বিসমিল্লা-হ (৩ বার), আ’ঊযু বিল্লা-হি ওয়া ক্বুদরাতিহী মিন শার্রি মা- আজিদু ওয়া উ’হা-যির
আল্লাহর নামে, আমি আশ্রয় গ্রহণ করছি আল্লাহর ও তার ক্ষমতার, যা আমি অনুভব করছি এবং ভয় পাচ্ছি তা থেকে।
৪৬. মুসলিম : ২১৮৬
بِسْمِ اللّٰهِ أَرْقِيْكَ مِنْ كُلِّ شَيْءٍ يُؤْذِيْكَ، مِنْ شَرِّ كُلِّ نَفْسٍ أَوْ عَيْنِ حَاسِدٍ، اللّٰهُ يَشْفِيْكَ، بِاسْمِ اللّٰهِ أَرْقِيْكَ.
বিসমিল্লা-হি আর্ক্কীক, মিন কুল্লি শাইয়িন ইউ’যীক, মিন শার্রি কুল্লি নাফসিন আউ আইনিন ‘হা-সিদিন, আল্লা-হু ইয়াশফীক, বিসমিল্লা-হি আর্ক্কীক
আল্লাহর নামে তোমাকে ঝাড়ফুঁক করছি, সকল কিছু থেকে যা তোমাকে কষ্ট দেয়, সকল প্রাণী ও হিংসুক চক্ষুর অনিষ্ট থেকে, আল্লাহ তোমাকে রোগমুক্ত করবেন, আল্লাহর নামে তোমাকে ঝাড়ফুক করছি।
৫২. বুখারী : ৫৭৪৫
بِسْمِ اللّٰهِ، تُرْبَةُ أَرْضِنَا بِرِيْقَةِ بَعْضِنَا، يُشْفَىٰ سَقِيْمُنَا بِإِذْنِ رَبِّنَا
বিসমিল্লা-হ। তুরবাতু আরদ্বিনা, বিরীক্কাতি বা’অদ্বিনা, ইউশফা সাক্বীমুনা, বিইযনি রাব্বিনা-
আল্লাহর নামে। আমাদের যমিনের মাটি, আমাদের কারো লালার সাথে, যেন আমাদের অসুস্থ ব্যক্তি সুস্থতা লাভ করে, আমাদের রবের অনুমতিতে।
৫৭. আদাবুল মুফরাদ : ৭০৫
اَللّٰهُمَّ إِنِّيْ أَسْأَلُكَ بِأَنَّ لَكَ الْحَمْدُ لَا إِلٰهَ إِلاَّ أَنْتَ، الْمَنَّانُ بَدِيْعُ السَّمَوَاتِ وَالأَرْضِ، يَا ذَا الْجَلَالِ وَالْإِكْرَامِ يَا حَيُّ يَا قَيُّومُ
আল্লা-হুম্মা, ইন্নী আসআলুকা বিআন্না লাকাল হামদ, লা-ইলা-হা ইল্লা- আনতা, আল-মান্নানু, বাদী'আস সামাওয়া-তি ওয়াল আরদি, ইয়া- যাল জালা-লি ওয়াল ইকরা-ম, ইয়া- হাইউ ইয়া- ক্বাইউম।
হে আল্লাহ নিশ্চয় আমি আপনার নিকট প্রার্থনা করছি (এই বলে) যে, সকল প্রশংসা আপনার, আপনি ছাড়া কোন প্রকৃত মাবুদ নেই, হে মহাদাতা, হে আসমানসমূহ ও পৃথিবীর উদ্ভাবক, হে মহত্ত্ব ও সম্মানের মালিক, হে চিরঞ্জীব, হে সর্বকৰ্তত্বময় অভিভাবক।
৬২. আবূ দাউদ : ১৪৯৩
اَللَّهُمَّ إِنِّي أَسْأَلُكَ بِأَنِّي أَشْهَدُ أَنَّكَ أَنْتَ اللَّهُ لَا إِلَهَ إِلاَّ أَنْتَ الْأَحَدُ الصَّمَدُ الَّذِي لَمْ يَلِدْ وَلَمْ يُولَدْ وَلَمْ يَكُنْ لَهُ كُفُوًا أَحَدٌ
আল্লা-হুম্মা ইন্নী আসআলুকা বিআন্নী আশ্হাদু আন্নাকা আনতাল্লা-হু লা ইলা-হা ইল্লা আনতাল আহাদুস সামাদুল্লাযী লাম ইয়ালিদ ওয়া লাম ইয়ূলাদ ওয়া লাম ইয়াকুল্লাহু কুফুওয়ান আহাদ
হে আল্লাহ! আমি আপনার কাছে চাই। কেননা, আমি সাক্ষ্য দেই যে, নিশ্চয় আপনিই আল্লাহ, আপনি ছাড়া আর কোনো হক্ব ইলাহ নেই; আপনি একক সত্তা, অমুখাপেক্ষী-সকল কিছু আপনার মুখাপেক্ষী, যিনি কাউকে জন্ম দেন নি এবং জন্ম নেনও নি। আর যাঁর সমকক্ষ কেউ নেই।
৬৭. বুখারী : ৫৬৭৫
اَللَّهُمَّ أَذْهِبِ الْبَأْسَ، رَبَّ النَّاسِ، وَاشْفِ أَنْتَ الشَّافِي، لَا شِفَاءَ إِلاَّ شِفَاؤُكَ، شِفَاءً لَا يُغَادِرُ سَقَمًا.
আল্লা-হুম্মা আযহিবিল বা'স, রাব্বা ন্নাস, ওয়াশফি আন্তা আশ-শাফি, লা-শিফা-আ ইল্লা- শিফা-উকা। শিফা-আন লা-ইউগা-দিরু সাক্বামা
হে মানুষের প্রতিপালক! তুমি রোগ দূর করে দাও এবং আরোগ্য দান কর। তুমিই তো আরোগ্যদানকারী, তোমার আরোগ্য ভিন্ন আর কোন আরোগ্য নেই, এমন আরোগ্য দাও, যারপর কোন রোগ থাকে না।
৭২. আবূ দাউদ : ৫০৯২
৩ বার বলবে,
اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَدَنِيْ، اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ سَمْعِيْ، اَللّٰهُمَّ عَافِنِيْ فِيْ بَصَرِيْ، لَا إِلٰهَ إِلَّا أَنْتَ
আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী বাদানী, আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী সাম্‘ঈ আল্লা-হুম্মা ‘আ-ফিনী ফী বাসারী। লা ইলা-হা ইল্লা আনতা।
হে আল্লাহ! আমাকে নিরাপত্তা দিন আমার শরীরে। হে আল্লাহ! আমাকে নিরাপত্তা দিন আমার শ্রবণশক্তিতে। হে আল্লাহ! আমাকে নিরাপত্তা দিন আমার দৃষ্টিশক্তিতে। আপনি ছাড়া কোনো হক্ব ইলাহ নেই।
৭৬. মুসনাদ আহমদ : ৩/৪৪৭
اَللّٰهُمَّ بَارِكْ عَلَيْهِ وَأَذْهِبْ عَنْهُ حَرَّ الْعَيْنِ وَبَرْدَهَا وَوَصَبَهَا
আল্লাহুম্মা বারিক 'আলাইহি ওয়া আযহিব 'আনহু হাররিল 'আইনি ওয়া বারদাহা ওয়া ওয়াসাবাহা
হে আল্লাহ! তাকে বারাকাহ দিন এবং তার থেকে বদনজর এর উত্তাপ থেকে মুক্তি দিন এবং তাকে শীতলতা প্রদান করুন এবং তা স্থায়ী করুন।
৮০. তিরমিযী : ২০৮৩
৭ বার বলবে,
أَسْأَلُ اللَّهَ الْعَظِيمَ رَبَّ الْعَرْشِ الْعَظِيمِ أَنْ يَشْفِيَكَ
আসআলুল্লা-হাল ‘আযীম, রব্বাল ‘আরশিল ‘আযীম, আঁই ইয়াশফিয়াকা
আমি মহান আল্লাহ্র কাছে চাচ্ছি, যিনি মহান আরশের রব, তিনি যেন আপনাকে রোগমুক্তি প্রদান করেন।
৮৪. তিরমিযী : ৩৫৪৭
اَللَّهُمَّ بَرِّدْ قَلْبِي بِالثَّلْجِ وَالْبَرَدِ وَالْمَاءِ الْبَارِدِ اللَّهُمَّ نَقِّ قَلْبِي مِنَ الْخَطَايَا كَمَا نَقَّيْتَ الثَّوْبَ الأَبْيَضَ مِنَ الدَّنَسِ
আল্লাহুম্মা বাররিদ ক্বলবি বিছ ছালজি ওয়াল বারাদ,ওয়াল মা-ইল বা-রিদ। আল্লাহুম্মা নাক্কি ক্বলবি মিনাল খাত্বাইয়া কামা নাক্কাইতাছ ছাওবাল আবইয়াদ্বা মিনাদ দানাস
হে আল্লাহ! তুমি আমার অন্তরকে বরফ, শিশির ও ঠান্ডা পানি দ্বারা শীতল করে দাও। হে আল্লাহ! আমার অন্তরকে গুনাহ হতে এমনভাবে পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন করে দাও যেরূপে তুমি সাদা কাপড়কে ময়লা হতে পরিষ্কার করেছ।
৮৮. আবু দাওউদ : ৩৮৯২
৩ বার বলবে,
رَبُّنَا اللَّهُ الَّذِي فِي السَّمَاءِ، تَقَدَّسَ اسْمُكَ أَمْرُكَ فِي السَّمَاءِ وَالْأَرْضِ، كَمَا رَحْمَتُكَ فِي السَّمَاءِ فَاجْعَلْ رَحْمَتَكَ فِي الْأَرْضِ، اِغْفِرْ لَنَا حُوْبَنَا وَخَطَايَانَا، أَنْتَ رَبُّ الطَّيِّبِينَ، أَنْزِلْ رَحْمَةً مِنْ رَحْمَتِكَ وَشِفَاءً مِنْ شِفَائِكَ عَلَى هَذَا الْوَجَعِ، فَيَبْرَأَ.
রাব্বুনাল্লাহুল্লাযি ফিস সামা-ই তাক্বাদ্দাসমুকা আমরুকা ফিস সামা-ই ওয়াল আরদ্বি কামা রহমাতুকা ফিস সামা-ই ফাজ’আল রহমাতাকা ফিল আরদ্বি ইগফির লানা হুবানা ওয়া খাত্বায়ানা আনতা রাব্বুত ত্বয়্যিবিন, আনঝিল রাহমাতান মিন রাহমাতিকা ওয়া শিফাইকা ‘আলা হাযাল ওয়াজা’ই ফাইয়াবরা
হে আমাদের পালনকর্তা, আল্লাহ, আপনি আসমানে আছেন; আপনার নাম পবিত্র। আপনার আদেশ আকাশে ও পৃথিবীতে সর্বোচ্চ রাজত্ব করে। যেমন আপনারর রহমত আসমানে রয়েছে, পৃথিবীতেঅ তেমনি আপনি রহমাত দিন। আমাদের পাপকে ক্ষমা করুন। আপনি উত্তম পালনকর্তা, আপনার দয়া ও শিফা এই রোগের নিরাময়ে নাযিল করুন।
৯২. বুখারী : ৩৩৭০
اللَّهُمَّ صَلِّ عَلَى مُحَمَّدٍ، وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا صَلَّيتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ، وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ، اللَّهُمَّ بَارِكْ عَلَى مُحَمَّدٍ وَعَلَى آلِ مُحَمَّدٍ، كَمَا بَارَكْتَ عَلَى إِبْرَاهِيمَ وَعَلَى آلِ إِبْرَاهِيمَ، إِنَّكَ حَمِيدٌ مَجِيدٌ
আল্লা-হুম্মা সাল্লি ‘আলা মুহাম্মাদিউওয়া ‘আলা আ-লি মুহাম্মাদিন কামা সাল্লাইতা ‘আলা ইবরাহীমা ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম মাজীদ। আল্লা-হুম্মা বারিক ‘আলা মুহাম্মাদিউওয়া ‘আলা আলি মুহাম্মাদিন, কামা বা-রাকতা ‘আলা ইব্রাহীমা ওয়া ‘আলা আ-লি ইব্রাহীমা ইন্নাকা হামীদুম্ মাজীদ
হে আল্লাহ! আপনি (আপনার নিকটস্থ উচ্চসভায়) মুহাম্মাদকে সম্মানের সাথে স্মরণ করুন এবং তাঁর পরিবার-পরিজনকে, যেমন আপনি সম্মানের সাথে স্মরণ করেছেন ইবরাহীমকে ও তাঁর পরিবার-পরিজনদেরকে। নিশ্চয় আপনি অত্যন্ত প্রশংসিত ও মহামহিমান্বিত। হে আল্লাহ! আপনি মুহাম্মাদ ও তাঁর পরিবার পরিজনের উপর বরকত নাযিল করুন যেমন আপনি বরকত নাযিল করেছিলেন ইবরাহীম ও তাঁর পরিবার-পরিজনের উপর। নিশ্চয় আপনি অত্যন্ত প্রশংসিত ও মহামহিমান্বিত।